শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার ( অতিরিক্ত) মোহাম্মদ সামসু-দ্দোজা বলেন, স্থানীয়দের অধিকার ঠিক রেখে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এনজিও দের কাজ করতে হবে। স্থানীয়রা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।পাশাপাশি নিবাপদ প্রত্যাবাসনে রোহিঙ্গাদের বুঝাতে হবে। তিনি আরো বলেন, নিরাপদ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সরকারী-বেসরকারী স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানসহ মিডিয়া ও সুশিল সমাজের সবার সক্রিয় সহযোগিতা কামনা করেন। ডিজাস্টার ইমার্জেন্সী কমিটি-এর অর্থায়নে ইউনাইটেড পারপাস বাংলাদেশ ও এসএমকেকে এর বাস্তবায়নে বলপূর্বক বাস্তচ্যুত মায়ানমারের নাগরিকদের জন্য জরুরী মানবিক সহায়তা প্রকল্প সমাপনি ও অভিজ্ঞতা বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির কক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
২৮ আগস্ট বুধবার সকাল ১০ টায় কক্সবাজারের স্থানীয় একটি হোটেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্টানে কক্সবাজার ভিত্তিক বিভিন্ন স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি, সরকারী বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিনিধি, সাংবাদিক ও সুশিল সমাজের প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী হৃত্তিক চৌধুরি, পেনি এ্যাপিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুল্লাহ আল হাসান, এডুকো ইন্টারন্যাশনাল কান্ট্রি ডিরেক্টর জনি এম সরকার, ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশের প্রোগ্রাম হেড গোলাম মোতাসিম বিল্লাহ, আইওএম এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার এন্থনী এজেন্তা এবং জন চিদুমিলিয়া।
ইউনাইটেড পারপাস এর প্রকল্প পরিচালক সৌভাগ্য মঙ্গল চাকমার সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন সুনিল জীবন চাকমা, সহকারী সমন্বয়কারী, ইউনাইটেড পারপাস। অনুষ্ঠানের মূল প্রতিবেন ও প্রকল্প বাস্তায়নের অভিজ্ঞতা উপস্থাপন করেন ইউনাইটেড পারপাসের দুর্যোগ ঝুকি ব্যবস্থাপনা ও সাড়া প্রদান বিভাগের প্রধান মো: মাসুদ রানা।
উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা প্রকল্প বাস্তবায়নে আরো সক্রিয় সমন্বয় ও জবাবদিহিতার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
Copyright @ 2021
Development by: webnewsdesign.com