মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে পেঁয়াজ আমদানি আগের তুলনায় অনেকটা কমে এসেছে। তবুও এ বন্দর দিয়ে ডিসেম্বর মাসে ১৪ হাজার ৬৪৭ দশমিক ৬০৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
বুধবার রাত এসব তথ্য নিশ্চিত করে টেকনাফ স্থলবন্দর শুল্ক কর্মকর্তা আবছার উদ্দীন জানান, পেঁয়াজ আমদানির কারনে সরকারি রাজস্ব আদায়ে প্রভাব পড়েছিল। নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসায় আমদানি কিছুটা কমলেও দাম কমেনি তুলনামূলকভাবে। তাই দেশের চাহিদা মেটাতে ব্যবসায়ীদের পেয়াঁজ আমদানি বাড়াতে উৎসাহিত করা হচ্ছে
টেকনাফ স্থলবন্দর শুল্ক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে গত এক মাসে (ডিসেম্বরে) ১৪ হাজার ৬৪৭ দশমিক ৬০৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এর আগে নভেম্বর মাসে ২১ হাজার ৫৬০ দশমিক ৪৫২ মেট্রিক টন, অক্টোবর মাসে পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল ২০ হাজার ৮৪৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। এছাড়া সেপ্টেম্বর ও আগস্ট মাসে যথাক্রমে ৩ হাজার ৫৭৩ মেট্রিক টন ও ৮৪ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল।
টেকনাফ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট এর ব্যবস্থাপক মো. জসিম উদ্দীন চৌধুরী বলেন, আগের তুলনায় মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি কমেছে। শুনেছি চট্রগ্রাম বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। ফলে এখানকার ব্যবয়ীরা মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি কমিয়ে দিয়েছে।
Copyright @ 2021
Development by: webnewsdesign.com