জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়ার জামিনের আবেদন হাইকোর্টে উত্থাপন করবেন তার আইনজীবীরা।
রবিবার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের হাইকোর্টে বেঞ্চে এই আবেদন করা হবে। গত বৃহস্পতিবার বিচারিক আদালত থেকে নথি হাইকোর্টে পৌঁছেছে।
এর আগে গত ৩০ এপ্রিল খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন করা হলে বিচারিক আদালতের নথি তলব করে হাইকোর্ট। ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান এ মামলায় খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেন। খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, তার একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খানকেও একই দণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
উল্লেখ্য, কারাগার থেকে মুক্তি পেতে খালেদা জিয়ার আর দরকার দুই মামলায় জামিন। দুর্নীতির দুই মামলায় ১৭ বছরের জন্য দণ্ডিত হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন। প্রায় দেড় বছর ধরে সাজা ভোগ করছেন তিনি। ৩৬ মামলার মধ্যে ৩৪টিতে জামিন পাওয়ায় খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। ৩৬ মামলার মধ্যে ২১টি স্থগিত রয়েছে, ১৩টি মামলা বিচারাধীন ও দুটি মামলায় দণ্ড হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন। গত বছর ৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে তিনি কারাবন্দি।
Copyright @ 2021
Development by: webnewsdesign.com